ই-কমার্স এসইও করা প্রতিটি ব্যবসায়ের জন্যই অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কেননা আপনি এসইও না করলে ওয়েবসাইটের ভিজিটর হারাবেন ও পাশাপাশি আপনি সেলস থেকে বঞ্চিত হবেন। এই আর্টিকেলটি তাদের জন্য প্রয়োজনীয় যারা নতুন ওয়েবসাইট খুলেছেন কিংবা আপনার ওয়েবসাইটের এখন ভালো ফলফল দেখতে চান।
ই-কমার্স ওয়েবসাইটের জন্য কেন এসইও করা প্রয়োজন
• ৪৪% গ্রাহক তাদের অনলাইন শপিং এর প্রক্রিয়া শুরু করে গুগলে সার্চ করার মধ্যমে (nChannel)
• ৩৭.৫% ট্রাফিক ই-কমার্স ওয়েবসাইটে আসে সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে (SEMRush)
• ২৩.৬% অর্ডার ই-কমার্স ওয়েবসাইটে আসে অরগানিক সার্চ ট্রাফিকদের মাধ্যমে (Business Insider)
১ ওয়েবসাইট ডিজাইন
ই-কমার্স এসইও এর ক্ষেত্রে ওয়েবসাইট ডিজাইন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনার ওয়েবসাইটের ডিজাইনটি এমন হতে হবে যেন একজন ক্রেতা যেকোন প্রোডাক্ট সহজেই খুঁজে পায় ও তার সাথে প্রাসঙ্গিক প্রোডাক্টগুলোও দেখতে পারে। ওয়েবসাইট ডিজাইন করার সময় অবশ্যই কয়েকটি পেজ বাধ্যতামূলক রাখতে হবে সেগুলো হচ্ছে-
• হোমপেজ
• এবাউট পেজ
• F.A.Q. পেজ
• ব্লগ আর্টিকেল
• হেল্প সেন্টার এনসার
• কন্টাক পেজ
ওয়েবসাইটকে এমনভাবে সাজাবেন না যেন ভিজিটর একটার পর একটা ক্লিক করে তারপর তথ্য খুঁজে পেতে হয়। ওয়েবসাইটকে সাবলিল ও সহজ করে কাস্টমারের সামনে উপস্থিত করুন যেন, সহজেই যে কেউ যেকোন পেজে ভিজিট করতে পারে। সেজন্য কাস্টমার যেন ব্যাক ও ফ্রন্ট পেজে সহজেই ভিজিট করতে পারে তা নিশ্চিত করতে হবে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ন বিষয় ওয়েবসাইটে লাইভ চ্যাট যুক্ত রাখুন যেন ভিজিটর ওয়েবসাইট থেকে যেকোন প্রয়োজনীয় বিষয়ের তথ্য লাইভ চ্যাট থেকে জেনে নিতে পারে।
২ ই-কমার্স কিওয়ার্ড রিসার্চ
প্রত্যেকটা এসইও ক্যাম্পেইনের ভিত্তি হচ্ছে কিওয়ার্ড রিসার্চ। কিওয়ার্ড রিসার্চের উপর ভিত্তি করে আপনি ওয়েবসাইটের প্রত্যেকটা বিষয়কে সাজাবেন ও পরবর্তী কর্মপদ্ধতি নির্ধারণ করবেন।
ছয়টি ধাপে ইকমার্স ওয়েবসাইটের কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে
১। ওয়েবসাইটের সবগুলো পেজের একটা লিস্ট করুন।
২। প্রতিটি পেজে কতগুলো কিওয়ার্ড থাকতে পারে এর সম্ভাব্য একটা লিস্ট করুন।
৩। কিওয়ার্ড রিসার্চ টুলগুলো ব্যবহার করুন ও এর মাধ্যমে কিওয়ার্ডের মাসিক সার্চ ভলিউম ও কিওয়ার্ডের কম্পিটিশন বের করুন।
৪। প্রথম অবস্থায় সার্চ ভলিউম বেশি কিন্ত কম্পিটিশন কম এমন কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ শুরু করুন।
৫। লং টেইল কিওয়ার্ড ব্যবহার করুন অর্থাৎ যে কিওয়ার্ডগুলো ৪ থেকে ৬ ওয়ার্ডের হয়। লং টেইল কিওয়ার্ডের কম্পিটিশন কম থাকে কিন্তু একুরেট প্রোডাক্ট ভিজিটরদের খুঁজে পেতে সাহায্য করে।
৬। কিওয়ার্ড প্রয়োগের ক্ষেত্রে গুগলের গাইডলাইন মেনে চলুন ও Keyword Golden Ratio- KGR পদ্ধতি মেনে চলুন।
কিওয়ার্ড রিসার্চ টুল
ই-কমার্স এসইও করার জন্য বেশ কিছু ফ্রি কিওয়ার্ড রিসার্চ টুল আছে যা ব্যবহার করে আপনি সহজেই একটি গুছানো কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে পারবেন। বলাবাহুল্য, অনেক সময় বিভিন্ন টুল থকে ভিন্ন ভিন্ন রেজাল্ট পাবেন। তবে বেস্ট প্র্যাকটিস হচ্ছে আপনি যদি সবগুলোর কম্পিনেশনে সবচেয়ে ভালো কিওয়ার্ড বেছে নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে নিম্নের টুলগুলো আপানকে যথেষ্ট সাহায্য করবে-
• “কিওয়ার্ড টুল ডমিনেটর – Keyword Tool Dominator” এটা এমাজনের সার্ভিস।
• এমাজন ও গুগল সাজেশন তা ছাড়াও অন্যান্য জায়ান্ট ই-কমার্স কোম্পানির কিওয়ার্ড সাজেশন ফলো করতে পারেন।
• “উবারসাজেস্ট – Ubersuggest” এটা নেইল প্যাটেলের সার্ভিস।
• “গুগল কিওয়ার্ড প্ল্যানার – Google Keyword Planner” এটা গুগলের সার্ভিস।
• “ময – MOZ ও এসইএম রাশ – SEM Rush এর মাধ্যমেও কিওয়ার্ড রিসার্চ করা যায়।
৩ ই-কমার্স ওয়েবসাইটের অন পেজ এসইও
একটি ওয়েবসাইটের অন পেজ এসইও ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিন ফ্রেন্ডলি করে তোলে ও পাশাপাশি ওয়েবসাইটকে ভিজটরদের কাছে ইউজার ফ্রেন্ডলি করে তোলে। এক কথায় অন পেজ এসইও হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন ও ইউজারদের কাছে গুছিয়ে তথ্য বা প্রোডাক্ট উপস্থাপন করা। ১০ টি ধাপে ওয়েবসাইটের অন পেজ এসইও করতে হবে-
১। কিওয়ার্ড লিস্ট তৈরি করুন যা প্রত্যেকটা প্রোডাক্টের অন পেজ এসইওতে ব্যবহার করতে হবে।
২। অন পেজ এসইও করার জন্য একটি প্লাগিন ব্যবহার করতে পারেন, হতে পারে তা “Yoast SEO” বা “Rank Math” বা “All in one SEO”
৩। বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে এখন ভয়েস সার্চের পরিমাণ বেড়ে গেছে, বিশেষ করে ই-কমার্স প্রোডাক্টের জন্য প্রচুর ভয়েজ সার্চ হচ্ছে, এসব ভয়েস সার্চ কিওয়ার্ড অন পেজ এসইওতে যুক্ত করতে হবে।
৪। প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন গুছিয়ে লিখতে হবে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা গেছে এসইও এক্সপার্টরা প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশনে “Lowest Price” “Best Product” “Free Delivery” বা কোন প্রমোশনাল শব্দ ব্যবহার করেন। ফলে নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড ছাড়াও বেশ কিছু কিওয়ার্ডে ওয়েবসাইট র্যাংক করে।
৫। ইমেজ ও ভিডিও পোস্ট করার ক্ষেত্রে ছোট JPG ইমেজ ও MP4 ভিডিও ব্যবহার করুন। আপনার পেজের ইমেজ ও ভিডিও সাইজ যত ছোট হবে তত দ্রুত ওয়েবসাইট লোড হবে।
৬। পোডাক্ট পোস্টের সাথে রিলেটেড প্রোডাক্ট সাজেশন যেন থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে, এতে করে বিক্রয়ের পরিমাণ বাড়ার সম্ভবনা থাকে। সেক্ষত্রে ইন্টারনার লিংকিং যথাযথভাবে করতে হবে।
৭। প্রোডাক্ট টাইটেল ও মেটা ট্যাগ যত সম্ভব ছোট কিন্তু অর্থবোধক হতে হবে।
৮। পেজে অবশ্যই H1, H2, H3 হেডিং ট্যাগ ব্যবহার করতে হবে।
৯। ওয়েবসাইটের যেন ভালো রিভিও থাকে ও সেই রিভিও সার্চ রেজাল্টে প্রকাশিত করলে ভিজিটর ওয়েবসাইটে তুলনামূলক বেশি আসে।
১০। ইউনিক ও মানসম্পন্ন কন্টেন্ট লিখুন ও কন্টেন্টের অন পেজ এসইও করুন। অবশ্যই র্যাংক পেতে হলে ডুল্পিকেট কন্টেন্ট পরিহার করতে হবে। বিষয়টি গুগল কোর এলগোরিদম আপডেট ২০২০ এর মাধ্যমে প্রকাশ করেছে।
৪ টেকনিক্যাল ই-কমার্স এসইও চেকলিস্ট
টেকনিক্যাল ই-কমার্স এসইও হচ্ছে এমন কিছু বিষয় যা সার্চ ইঞ্জিনের চাহিদা মোতাবেক ওয়েবসাইটের কিছু খুঁটিনাটি বিষয় নিশ্চিত করা, অর্থাৎ শতভাগ সার্চ ইঞ্জিন ফ্রেন্ডলি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হলে অবশ্যই টেকনিক্যাল এসইওর বিশয়গুলো নিশ্চিত করতে হবে যেমন –
১। ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড যত কম হয় ততই ভালো। এতে করে সার্চ ইঞ্জিনে র্যাংক পেতে সুবিধা হবে ও ওয়েবসাইটের বাউন্স রেট কমে যাবে।
২। ওয়েবসাইটের জন্য আরকটি অত্যাবশ্যক বিষয় হচ্ছে “SSL Certificate” নিশ্চিত করা। বিশেষ করে SSL certificate ছাড়া ই-কমার্স ওয়েবসাইটের র্যাংক পাওয়া সম্ভব নয়।
৩। যেহেতু বেশিরভাগ ভিজিটর এখন মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আসে ফলে ওয়েবসাইটকে অবশ্যই মোবাইল ফ্রেন্ডলি বা রেসপনসিভ হতে হবে।
৪। গুগল সার্চ কনসোলে কোন ইরর থাকলে তা খুঁজে বের করে দ্রুত সমাধান করতে হবে। পাশাপাশি এও নিশ্চিত হতে হবে, সবগুলো পোস্ট ও পেজ গুগল ইনডেক্স করেছে কিনা। গুগল যদি আপনার ওয়েবসাইটকে ইনডেক্স না করে তবে সার্চ রেজাল্টে আপনার ওয়েবসাইট প্রকাশিত হবে না।
৫। ওয়েবসাইটে কোন ইনভেলিড পেজ আছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে। Error 404 পেজ যদি ওয়েবসাইটে থেকে থাকে তবে তা খুঁজে বের করতে হবে এবং পেজটিকে অন্য পেজের সাথে লিংক করে দিতে হবে বা ডিলিট করে দিতে হবে।
৬। Robots.txt ফাইল আপলোড করতে হবে। মূলত এই ফাইলের মাধ্যমে আপনি কোন কোন পেজকে সার্চ ইঞ্জিনকে ইনডেক্স করতে বলবেন তা নির্দেশ করে।
৭। স্কিমা মার্কআপ ওয়েবসাইটে যুক্ত করতে হবে। কতগুলো HTML ট্যাগ এর সমন্বয়ে স্কিমা মার্কআপ গঠিত হয়, যা দিয়ে সার্চ ইঞ্জিনকে প্রোডাক্ট ডিলেইলস, প্রোডাক্ট রেটিং ও স্টক সম্পর্কে তথ্য উপস্থাপন করবে। গুগল সার্চ কনসোলে প্রোডাক্ট রিপোর্টে স্কিমা মার্কআপের স্ট্যাটাস দেখে নিতে পারবেন। আপনার যখন মোটামুটি সবগুলো কিওয়ার্ড এর চেকলিস্ট হয়ে যাবে তখন সার্চ কনসোলে র্যাংকিং চেক করতে পারবেন।
৫ ইজি চেকআউট পেজ ও পেমেন্ট মেথড
একজন ক্রেতা যখন আপনার ওয়েবসাইট থেকে কিছু কিনতে চায় তখন সে প্রোডাক্টি Add to Cart করার জন্য চেক আউট পেজে চলে যায়। আপনি যদি জটিলভাবে চেকআউট পেজটি তৈরি করেন অর্থাৎ একটি প্রোডাক্ট কেনার জন্য ক্রেতাকে প্রচুর তথ্য দিতে হচ্ছে ও কয়েকটি ধাপ শেষ করতে হচ্ছে, তখন ক্রেতা আপনার চেক আউট পেজ থেকে বেরিয়ে যাবে ও প্রোডাক্ট কেনার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। এর ফলে আপনি আপনি ক্রেতা হারালেন ও ওয়েবসাইটের ভিজিটর হারালেন।
আপনার যততুকু তথ্য দরকার তা আপনি সংগ্রহ করতে পারেন। সেজন্য প্রথম স্টেপে ইনফরমেশন ও দ্বিতীয় স্টেপে ডেলিভারি এড্রেস ও তৃতীয় স্টেপে পেমেন্ট মেথড রাখতে পারেন। প্রথম স্টেপ শেষে যদি ক্রেতা চেক আউট পেজ থেকে বের হয়ে যায় তবুও যেন আপনি তাদের তথ্য পেতে পারেন ও তাদের কাছে পুণরায় মার্কেটিং করতে পারবেন। সুতরাং চেক আউট পেজ যত সম্ভব ইজি ও ইউজার ফ্রেন্ডলি হতে হবে।
বেশিরভাগ মানুষ যেই পেমেন্ট মেথড পছন্দ করে সেই পেমেন্ট মেথড অবশ্যই রাখেবন। যেমন, আমাদের বেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় পেমেন্ট মেথড হচ্ছে ক্যাশ অন ডেলিভারি ও মোবাইল ব্যাংকিং বা বিকাশ। এই দুটি পেমেন্ট মেথড অবশ্যই চেকআউট পেজে রাখবেন। ই-কমার্স এসইও করার ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
৬ ওয়েবসাইটে FAQ (Frequently Asked Question) পেজ যুক্ত করুন
ওয়েবসাইটে FAQ (Frequently Asked Question) পেজ যুক্ত করে ক্রেতাদের বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে প্রশ্নের উত্তর দেয়ার ব্যবস্থা রাখতে হবে। কোন পন্য ক্রয় কররা আগে ক্রেতাদের মনে বিভিন্ন প্রশ্নের উদয় হয়, ফলে প্রাসঙ্গিক এই প্রশ্নগুলোর উত্তর না পেলে ক্রেতারা পন্য ক্রয় করতে আগ্রহী হয় না। FAQ (Frequently Asked Question) পেজ যুক্ত হলে-
– ক্রেতারা তাদের কাঙ্ক্ষিত প্রশ্নের উত্তর পাবে ও সেলসের পরিমাণ বাড়বে।
– বিভন্ন প্রশ্নবোধক কিওয়ার্ড দিয়ে ওয়েবসাইট র্যাংক করবে, যেমন How to use, Where to find ইত্যাদি।
সাধারণত যে প্রশ্নগুলো করা হয়ে থাকে সেগুলো হলো –
– আপনাদের রিটার্ন পলিসি কি?
– কোন কোন অঞ্চলে ডেলিভারি দিয়ে থাকেন?
– আপনাদের পেমেন্ট মেথড কি কি?
– অর্ডার দেয়ার পর কি ক্যানসেল করা যাবে?
– কত সময়ের মধ্যে পন্য হাতে পাওয়া যাবে?
– আমি অর্ডার কি করে ট্র্যাক করতে পারি?
– প্রডাক্টের উপকরণ গুলো কি কি?
৭ সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রমোশন করুন
সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রমোশন ছাড়া ই-কমার্স এসইও কখনোই পরিপূর্ন হবে না। একথা কখনোই অস্বীকার করা যাবে না যে ভিজিটরদের একটা বড় অংশ সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ওয়েবসাইটে আসবে। আপনার ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট এমনভাবে লিখতে হবে যেন সোশ্যাল মিডিয়াতে বেশি বেশি শেয়ার হয়। আবার সোশ্যাল মিডিয়াতে এমন কিছু বাটন যুক্ত করতে হবে যেন ওয়েবসাইটে বেশি বেশি ভিজিটর আসে যেমন, Learn More, Shop Now ইত্যাদি।
গুগল সার্চ রেজাল্টেও বিভিন্ন সময় সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্টগুলো র্যাংক করে। গুগলের এলগোরিদম অনুযায়ী ফেসবুক ও টুইটার পোস্ট র্যাংকিং এর ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পায়।
৮ ওয়েবসাইটের জন্য মানসম্পন্ন ব্যাকলিংক তৈরি করুন
আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে মানসম্পন্ন ব্যকলিংক তৈরি করতে হবে। ব্যাকলিংক তৈরি করলে আপনি সার্চ ইঞ্জিনে দ্রুত র্যাংক পাবেন ও ওয়েবসাইটে প্রচুর ভিজিটর পাবেন।
• সেই সব ওয়েবসাইটে ব্যাকলিংক তৈরি করুন যে ওয়েবসাইটের ডোমেইন অথোরিটি বেশি। সেজন্য MOZ এর সাহায্যে চেক করতে পারবেন ওয়েবসাইটের ডোমেইন অথোরিটি।
• ইনফোগ্রাফিক্স, ব্রোকেন লিংক ও গেস্ট পোস্টের মাধ্যমে মানসম্পন্ন ব্যাকলিংক তৈরি করুন।
• ডিরেকটরি সাবমিশন ও সোশ্যাল বুকমার্কিং এর মাধ্যমেও ভালো ব্যাকলিংক পেতে পারেন।
• ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে প্রচুর ভিজিটর ওয়েবসাইটে পাবেন ও অটো ব্যাকলিংক পাওয়া যাবে।
• এক্সপায়ার্ড ভালো ডোমেইন অথোরিটি ওয়েবসাইটে কিনে নিতে পারেন। তারপর সেই ওয়েবসাইটে আপনি নিজের মত করে ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারবেন।
পরিশেষে বলি
আমাদের আর্টিকেলে আমরা সংক্ষিপ্তভাবে একটি ই-কমার্স এসইও করার প্রক্রিয়া আলোচনা করেছি। তবে পরিপূর্ণ এসইও করতে হলে অবশ্যই একজন এসইও এক্সপার্টের শরণাপন্ন হতে হবে। বলে রাখা ভালো এসইও করার কোন শর্টকাট নেই, এসইও করতে হলে অন্তত কয়েকমাস ওয়েবসাইটে কাজ করতে হবে। আপনার যেকোন মন্তব্য আমাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন, সুতরাং আপনার যেকোন প্রশ্ন বা মন্তব্য আমাদের কমেন্ট বক্সে করতে পারেন।
Onek valo Post
Very Interesting Vlog and Very helpfull content
Very Interesting Vlog and Very helpfull content
onk upokrito holam