ডিজিটাল মার্কেটিং কি
ডিজিটাল মার্কেটিং হলো ডিজিটাল মিডিয়াকে কাজে লাগিয়ে মার্কেটিং বা বিপণন করা। যেমন ডিজিটাল মিডিয়ার মধ্যে রয়েছে Facebook, Google, YouTube, Twitter, LinkedIn ইত্যাদি। এসব ডিজিটাল মিডিয়া ব্যবহার করে যথাযথভাবে কাস্টমারদের কাছে পন্য বা সেবার মার্কেটিং করাকেই ডিজিটাল মার্কেটিং বলে।
আপনি অবশ্যই চাইবেন কেউ Google সার্চ করে যেন আপনার ওয়াবসাইটকে প্রথম পৃষ্ঠায় দেখে কিংবা আপনার ফেসবুক বুস্ট যেন অনেক মানুষের কাছে পৌঁছে, যাতে করে আপনার কোম্পানির পন্য বা সেবা অনেক বেশি বিক্রয় হয়। পাশাপাশি আপনার কোম্পানির প্রচারও সর্বাধিক মানুষের কাছে পৌঁছে।
ডিজিটাল মার্কেটিংকে আরও সহজভাবে বললে বলা যায় “অডিয়েন্স যেখানে মার্কেটিং সেখানে”। কেন ঝালমুড়ি বিক্রেতা স্কুলের সামনে দাঁড়ায়? কেন আতড়/টুপি বিক্রেতা মসজিদের সামনে দাঁড়ায়? কেন গুলিস্থানে বা মিরপুর ১০-এ হকার বেশি । অর্থাৎ তাদের অডিয়েন্স সেখানেই আছে।
প্রাচীন গ্রিসে আগোরা (Agora) নামে একটি উঁচু যায়গা ছিল। বিভিন্ন ধরণের রাষ্ট্রীয় ঘোষণা শোনার জন্য মানুষ সেখানে জড়ো হতো। যখন সেই জায়গাটি জনপ্রিয় হলো, মানুষ সেখানে ব্যবসা শুরু করলো। যখন ব্যবসা শুরু হলো তখন ব্যবসায়ীরাও আগোরাতে উঠে তাদের পন্যের প্রচার প্রচারণা চালাতে লাগলো। মানে আবারও “”অডিয়েন্স যেখানে মার্কেটিং সেখানে”।
এখন বলুনতো অডিয়েন্স কোথায়? জ্বি আপনি ঠিক ধরেছেন অডিয়েন্স এখন অনলাইনে। মানে ফেসবুক, গুগল, ইউটিউব ইত্যাদিতে।
ডিজিটাল মার্কেটিং এ যে বিষয়গুলো সবচাইতে বেশি ব্যবহৃত হয় সেগুলো হলো–
- সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা (SEO)
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বা (SMM)
- ইমেইল মার্কেটিং
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
- ভিডিও মার্কেটিং বা ইউটিউব মার্কেটিং
- কনটেন্ট মার্কেটিং
- সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং বা (SEM)
- ওয়েব এনালিটিক্স
- CPA মার্কেটিং
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা (SEO)
কোন ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে নিয়ে আসার যে প্রক্রিয়া তাকে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বলে। Google, Yahoo, Bing, Ask ইত্যাদি হলো সার্চ ইঞ্জিনের উদাহরন। সুনির্দিষ্ট কিছু প্রক্রিয়া অবলম্বন করলে সহজেই একটি ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে নিয়ে আসা যায়। সেজন্য কোন অর্থ সার্চ ইঞ্জিনকে প্রদান করতে হয় না। তবে প্রত্যেকটি সার্চ ইঞ্জিনের কিছু এলগরিদম বা বিধিবিধান আছে। সেই এলগরিদমগুলো মেনে চললে সার্চ ইঞ্জিনের প্রথমদিকে আসা সম্ভব হয়। মনে রাখতে হবে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের কোন শর্টকাট নেই। কখনো কখনো কয়েক মাসের প্রক্রিয়া অবলম্বন করতে হয়। বিস্তারিত পড়ুন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা (SEO)
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বা (SMM)
বিভিন্ন অনলাইন সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট যেমন “Facebook“, “Twitter” “Instagram” “LinkedIn“ “Pinterest” ইত্যাদি ব্যবহার করে কোন পণ্য, সেবা বা ব্যবসায়ের মার্কেটিং করাকেই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বলে। আজকের যুগে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করেনা এমন লোক পাওয়া দুষ্কর। এমনকি স্কুলের বাচ্চা থেকে শুরু করে একজন বৃদ্ধ মানুষও এখন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করেন। তাই সব বয়সী, সব পেশার, সব স্থানের মানুষের কাছে মার্কেটিং করতে সোশ্যাল মিডিয়ার বিকল্প নেই। বিস্তারিত পড়ুন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বা (SMM)
ইমেইল মার্কেটিং
ইমেইল এর মাধ্যমে গ্রাহকদেরকে পন্য বা সেবা ক্রয়ের আহ্বান জানানো বা কোন বিজ্ঞাপন প্রচার করাকেই ইমেইল মার্কেটিং বলে। আমাদের দেশে ইমেইল মার্কেটিং ততটা জনপ্রিয় না হলেও উন্নত বিশ্বে ইমেইল মার্কেটিং বিজ্ঞাপনের একটি জনপ্রীয় মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত হয়। বিভিন্ন ইমেইল মার্কেটিং ওয়েবসাইট যেমন “Mailchimp” “Awber” “Get Respone” ইত্যাদি ব্যবহার করে ইমেইল মার্কেটিং করা হয়ে থাকে। এসব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কয়েক হাজার ইমেইল একই সাথে পাঠানো যায়। বিস্তারিত পড়ুন ইমেইল মার্কেটিং
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
বিভিন্ন কোম্পানিরা কমিশন এর বিনিময়ে বিভিন্ন অনলাইন ওয়েবসাইট বা সোশ্যাল মিডিয়া বা ব্লগে তাদের পন্য বা সেবা বিক্রয় করে দেয়াকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলে। যেমন “Amazon” “E-bay” “Alibaba” ইত্যাদি কোম্পানির পন্য বিক্রয় করে কমিশন অর্জন করা যায়। আর এই কমিশন নির্ভর করে বিক্রয়ের উপর। বিক্রয় না হলে কোম্পানি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারকে কোন কমিশন দিবে না। বিস্তারিত পড়ুন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
ভিডিও মার্কেটিং বা ইউটিউব মার্কেটিং
ইউটিউবের চ্যানেল বানিয়ে বিভিন্ন পন্য বা সেবা বিক্রয় করা বা ব্যবসায়ের ব্রান্ডিং করাকেই ভিডিও মার্কেটিং বা ইউটিউব মার্কেটিং বলে । YouTube এ গিয়ে যেকোনো কোম্পানির বিষয়ে সার্চ করে তাদের official product বা service এর অনেক ভিডিও পাওয়া যায়। YouTube হলো Google এর পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সার্চ ইঞ্জিন, যেখানে প্রতি দিন কোটি কোটি মানুষ ভিডিও দেখতে আসেন। তাই, যেকোনো পন্যের প্রমোশন (promotion) করার জন্য ভিডিও বানিয়ে YouTube এ প্রচার করা একটি কার্যকর ভিডিও মার্কেটিং এর উদাহরণ। বিস্তারিত পড়ুন ভিডিও মার্কেটিং বা ইউটিউব মার্কেটিং
কনটেন্ট মার্কেটিং
টার্গেট অডিয়েন্সে বা কাস্টমারদের কাছে তথ্যবহুল কন্টেন্ট (হতে পারে আর্টিকেল, অডিও, ভিডিও ইত্যাদি) পৌছে দেয়ার মাধ্যমে তাদেরকে ব্যবসায়ের প্রতি আকৃষ্ট করাকেই কন্টেন্ট মার্কেটিং বলে। বিজ্ঞাপন অনেক সময় কাস্টমারদের আকৃষ্ট করে না তাই কাস্টমারদের কাছে তাদের চাহিদা অনুযায়ী পন্য বা সেবা সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। বিভিন্ন ব্লগ বা ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখে কিংবা ইউটিউবে ভিডিও বানিয়েও কন্টেন্ট মার্কেটিং করা যায়। কন্টেন্ট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখতে হবে যেন অন্য কারো কন্টেন্ট কপি করা না হয়। বিস্তারিত পড়ুন কনটেন্ট মার্কেটিং
সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং বা (SEM)
আপনারা হয়তো অনেক সময় লক্ষ্য করেছেন, আমরা যখন Google search এর মাধ্যমে কিছু সার্চ করি, তখন প্রথম ২-৩ টি সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্টের মধ্যে আপনি বিজ্ঞাপন দেখবেন। এসব সার্চ রেজাল্টের নিচে ছোট্ট করে লিখা থাকে “Ad”
Google Ads দ্বারা গুগল সার্চ ইঞ্জিন বা অন্য অনলাইন সার্চ ইঞ্জিন গুলোতে বিজ্ঞাপন প্রচার করা যায়। অর্থাৎ কেউ Google কে টাকা প্রদান করেও প্রথম পেজে প্রথম দিকে কোম্পানির ওয়েবসাইটের বিজ্ঞাপন দিতে পারে। আর এসব বিজ্ঞাপনে প্রতি ক্লিকের উপর চার্জ ধরা হয়।
ওয়েব এনালিটিক্স
আপনার ওয়েবসাইটে কতজন মানুষ ভিজিট করলো, কোন কোন অঞ্চল বা দেশের মানুষ আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করলো, কোন কোন কিওয়ার্ড দিয়ে আপনার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক (ভিজিটর) আসলো, সোশ্যাল মিডিয়া থেকে কতজন ভিজিটর আসলো ইত্যাদি বিষয়ের যাবতীয় তথ্য পাওয়া যাবে ওয়েব এনালিটিক্সে। সেজন্য আপনার ওয়েবসাইটকে অবশ্যই Google Analytics এ যুক্ত করতে হবে। ওয়েব এনালিটিক্স ব্যবহার করে আপনি আপনার ব্যবসায়ের জন্য ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ঠিক করতে পারেন ও নতুন নতুন মার্কেটিং কৌশল নির্ধারণ করতে পারেন।
CPA মার্কেটিং
Cost Per Action (CPA) মার্কেটিং হচ্ছে এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে কোন কোম্পানির প্রোডাক্ট বা সার্ভিস ক্রয়ের জন্য রেজিস্ট্রেশন বা সাইন আপ করাতে হয়। তাছাড়াও ওয়েবসাইট ভিজিট করানো, গেমস/এপ ডাউনলোড করানো ইত্যাদিও সিপিএ মার্কেটিং এর অন্তর্ভুক্ত। সিপিএ মার্কেটিং এ এফিলিয়েট এর মত পোডাক্ট বিক্রি করার প্রয়োজন হয় না। এখানে বিভিন্ন ধরনের অফার থাকে, কোন ভিজিটর যদি অফার শুধুমাত্র রেজিষ্টেশন বা সাইন আপ করে তাহলে প্রতিটি রেজিষ্টেশনের এর জন্য পেমেন্ট পাওয়া যাবে।
ব্যবসায়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব
আপনি ডিজিটাল হোন বা না হোন দুনিয়া ডিজিটাল হচ্ছে। ব্যবসায়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োগ ব্যপকভাবে বাড়ছে। ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব সল্প পরিসরে বলে শেষ করা সম্ভব নয়। তবে এক কথায় এটা বলা যায়, বর্তমান পৃথিবীর এক নম্বর মার্কেটিং হাতিয়ার হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং।
দুনিয়া ডিজিটাল হচ্ছে
ডিজিটাল মার্কেটিং এখন 4th Industrial Revolution এর অংশ। আপনি ডিজিটাল দুনিয়া ছাড়া একটি সাদাকালো চিত্রের বেশি কিছুই দেখতে পারবেন না। ইন্টারনেট প্রযুক্তি বিশ্বকে একটা সুতোয় গেথে দিয়েছে। যেখানে মানুষ পরিবারকে সময় দেওয়ায় চাইতেও বেশি সময় ব্যয় করে। করবেই না কেন? অনেকের তো শুধু নেশা নয়, এই ডিজিটাল দুনিয়া তার পেশাও বটে!
মানুষ যখন Facebook, Google, YouTube, Twiter (X) , LinkedIn, E-mail এ সময় ব্যয় করছে অহরহ তখন কোম্পানিগুলো এই মিডিয়াগুলোকে বেছে নিয়েছে মার্কেটিং এর হাতিয়ার হিসেবে। এই জগৎ এমন একটা জগৎ যেখানে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরাও এড দিতে পারে।
গ্রোথ হ্যাকিং
ধীরে ধীরে রেভিনিউ জেনারেট করে কোম্পানিকে প্রফিটেবল করার চেয়ে একটা মার্কেট চেঞ্জিং আইডিয়া দিয়ে বাজার দখল করাই হচ্ছে গ্রোথ হ্যাকিং। আপনি যদি একটা ইউনিক আইডিয়া বের করতে পারেন ও তার ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারেন তবে আপনার পিছনে ফিরে তাকাতে হবে না। একটু চিন্তা করুন সাম্প্রতিক কয়েকটি বছরে ডিজিটাল মার্কেটিং কি করে প্রভাব বিস্তার করেছে। কি করে একটি আইডিয়াকে আকাশচুম্বী সফলতা দিয়েছে। Pathao, Bkash, Nagad, Uber, Foodpanda তাছড়াও বিশ্বখ্যাত Amazon, Alibaba, E-Bay ইত্যাদি ই-কমার্স সাইটগুলো কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং প্রয়োগ করে সফলতার শীর্ষে অবস্থান করছে।
কাস্টমাররা সবাই এখন অনলাইনে
ইন্টারনেটের বিকাশের সাথে সাথে লোকেরা তাদের বেশিরভাগ সময় অনলাইনেই কাটাচ্ছে। কোটি কোটি মানুষ বিশ্বজুড়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। এটি আমাদের প্রতিদিনের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং বিনোদনমূলক অংশে পরিণত হয়েছে। লোকেরা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করছে, ভিডিও দেখছে, চ্যাট করছে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় তাদের ফিলিংস প্রকাশ করছে। তাহলে, আপনি কেন তাদের আগ্রহের দিকে লক্ষ্য রাখছেন না?
প্রতিযোগীরা সবাই এখন অনলাইনে
এটি অবাক হওয়ার মতো বিষয় নয়, আপনি কেবল গুগলে নিজের পণ্য এবং সেবা সম্পর্কে সার্চ করুন, আপনার হাজার হাজার প্রতিযোগী খুঁজে পাবেন। ইতিমধ্যে তারা অনলাইনে তাদের অনলাইন উপস্থিতি সম্পর্কে জানাতে অনলাইন প্রোফাইল তৈরি করেছে।
একসাথে অসংখ্য মানুষকে টার্গেট করা সম্ভব
একটি নির্দিষ্ট সময়ে আপনি অফলাইনে অনেক লোকের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন না। তবে আপনি ভিডিও পোস্টের মাধ্যমে হাজার হাজার মানুষকে একসাথে ম্যাসেজ দিতে পারবেন।
এক্স্যাক্ট টার্গেট কাস্টমার সেট করতে পারবেন
আপনি সঠিক টার্গেট কাস্টমার সিলেক্ট করে সঠিক গ্রাহকদের লক্ষ্য করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, ফেসবুকে আপনি বয়স, লিঙ্গ, অবস্থান, ধর্ম, বৈবাহিক অবস্থা ইত্যাদি সিলেক্ট করে টার্গেট কাস্টমার সেট করতে পারেন। অন্যদিকে আপনি কিছু ব্যক্তিকে বাদ দিয়েও (এড তাদের ওয়ালে দেখাবে না) মার্কেটিং করতে পারেন। ফলে এটি আপনাকে সঠিক গ্রাহকদের কাছে পৌঁছাতে সহায়তা করবে।
মার্কেটিং এর ফলাফল মনিটর করা যায়
ডিজিটাল মার্কেটিং একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল আপনি গ্রাহকদের এক্টিভিটির সঠিক ফলাফল দেখতে পাচ্ছেন। আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে একটি অ্যাড কতটা রিচ করতে পারে, কতটা লাইক-কমেন্ট বা ক্লিক পড়ছে।
কম ব্যয়ে ইনভেস্টমেন্ট উঠে আসে
ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি ব্যপক সুবিধা হল এটি কম ব্যয়ে অধিক মুনাফা নিশ্চিত করে। অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলি প্রয়োগ করে আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে রাইড শেয়ারিং সার্ভিস, ই-কমার্স, অনলাইন ফুড ডেলিভারি সার্ভিস এবং আরও অনেকে খুব অল্প সময়ের মধ্যে সফল হয়েছে।
পরিশেষে বলি
ডিজিটাল মার্কেটিং একটি ব্যপক বিষয়, নতুনদের জন্য সবগুলো সেক্টর শেখা মোটেও উচিত নয়। আপনি এসইও জানেন বা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বা ইমেইল মার্কেটিং জানেন সফল হতে যে কোন একটি সেক্টরই যথেষ্ট। আর হ্যাঁ, সফল হতে হলে এক্সপার্ট হওয়ার বিকল্প নেই। আপনার মতামত আমাদের কমেন্ট করে জানান।
আমাদের পোস্টটি ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
অনেক সুন্দর লিখেছেন ।
ধন্যবাদ ভাই
That’s Really Good Content. Thanks for sharing this kind of valuable Content about Digital Marketing.
Very Nice Content Helpfull vaia