বিগত কয়েক বছরে ফেসবুক পেজ কেন্দ্রিক অনেক ছোট ছোট ব্যবসা গড়ে উঠেছে । অপ্রিয় হলেও সত্য যে বেশিরভাগ বুস্ট বা এড রান করা হয় থার্ড পার্টি এজেন্সির মাধ্যমে। কিন্তু আপনি নিজে ফেসবুক এড বুস্ট করেন কিংবা থার্ড পার্টির মাধ্যমে বুস্ট করেন না কেন, বেসিক ফেসবুক মার্কেটিং পলিসি ও ফেসবুকের এলগোরিদম জানা আবশ্যক। নয়তো দেখা যাবে আপনি টাকা খরচ করেছেন কিন্ত ভাল রিচ বা সেলস কোনটাই পাচ্ছেন না। কিংবা রিচ পেলেও সেলস পাচ্ছেন না।
ফেসবুক এড রান করেছেন কিন্তু রিচ পাচ্ছেন না?
রিচ আসছে কিন্তু কাঙ্ক্ষিত অর্ডার পাচ্ছেন না?
তাহলে এই পোষ্ট আপনার জন্য।
ফেসবুকে রিচ / অর্ডার না আসার অনেক কারন থাকতে পারে। যেকোনো এড রান করার আগে আপনাকে বেসিক কিছু বিষয় অবশ্যই জানতে হবে। বুস্ট করলেই ধুমধাম অর্ডার আসবে একথা মোটেও ঠিক নয়। আপনার কৌশল ও বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগ করে যদি ফেসবুকের বিধি-বিধান বা ফেসবুকের এলগোরিদম মেনে এড রান করতে পারেন আশা করি ভাল রেজাল্ট পাবেন।
চলুন জেনে নেই সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর প্রধান পার্ট ফেসবুক সম্পর্কিত ১০ টি প্রশ্নের উত্তর।
প্রশ্ন ১ – কি করে সঠিকভাবে টার্গেট অডিয়েন্স সেট করবো?
আপনি অবশ্যই জানেন সব পন্য সবাই কিনবে না বা আপনি নিজেও সবার কাছে আমভাবে মার্কেটিং করবেন না। তাহলে অবশ্যই একশ্রেণীর ক্রেতা আছে যারা আপনার পন্যটি কিনতে চায় বা আপনিও সেই ক্রেতাশ্রেণীকে খুঁজে বের করতে চান। উদাহরণস্বরূপ ধরে নিলাম আপনার প্রোডাক্ট হলো পাঞ্জাবি। এবার আসুন দেখে নেই কিভাবে টার্গেট কাস্টমার সেট করবেন-
Location – কোন এলাকাতে এডস ফেসবুক কাষ্টমার কে দেখাবে। মনে করুন আপনি শুধু ঢাকা সিলেক্ট করলেন তাহলে ফেসবুক শুধু ঢাকার মানুষকেই এডস শো করবে। আপনি সাধারণত যে লোকেশনে যথাসময়ে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস দিতে সক্ষম শুধুমাত্র সেই লোকেশনই টার্গেট করা উচিত। লোকাল ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে ড্রপ পিন দিয়ে টেনে অবশ্যই লোকেশন সিলেক্ট করতে হবে। আপনি ইচ্ছা করলে ড্রপ পিন দিয়ে কোন এরিয়া এক্সক্লুডও করতে পারেন। (অর্থাৎ নির্দিষ্ট কোন এরিয়ার মধ্যে আপনি যদি এড দেখাতে না চান)
Age – আপনার কাষ্টমার এর বয়স কত অর্থাৎ আপনার পাঞ্জাবিগুলো কোন বয়সের কাস্টমার কিনতে পারে। ধরে নিলাম আপনার পাঞ্জাবিগুলো খুব গর্জিয়াস যা শুধু ইয়াংরাই পছন্দ করবে। তাহলে আপনি বয়স সেট করতে পারেন ১৮-৪৫ বছর।
Gender – পাঞ্জাবি অবশ্যই ছেলেদের পোষাক, তাই এখানে আপনি শুধু Male সিলেক্ট করবেন। অনেকে বলতে পারেন মেয়েরাওতো গিফট দেওয়ার জন্য কিনতে পারে। কিন্ত সেজন্য Male + Female সিলেক্ট করলে বড় ভুল করবেন। কারণ এখানে ছেলেদের কনভার্সন রেট (এড দেখে কিনে ফেলা) অনেক বেশি হবে কিন্তু মেয়েদের ক্ষেত্রে কনভার্সন রেট কম হবে। ফলে আপনি Female দের টার্গেট করে যে পরিমাণ টাকা খরচ করবেন তা উঠে আসার সম্ভবনা নেই বললেই চলে।
Interest – আপনাকে এখানে বেশ বিচক্ষণ হয়ে খুঁজে বের করতে হবে কারা আপনার পাঞ্জাবি পড়তে পারে? আগেই বলেছি আপনার পাঞ্জাবি ইয়াংদের টার্গেট করে করা। সেক্ষেত্রে আপনি ইন্টারেস্ট দিতে পারেন বিভিন্ন ফ্যাশন ব্র্যান্ড যারা পাঞ্জাবি বিক্রয় করে যেমন, অঞ্জনস। এছাড়াও আপনি Male ফ্যাশন সম্পর্কিত বিভিন্ন ইন্টারেস্ট সিলেক্ট করতে পারেন ফলে যাদের Male ফ্যাশন সম্পর্কিত ইন্টারেস্ট আছে শুধু তাদের ফিডেই এডস দেখাবে।
Include – আপনার পাঞ্জাবি যেহেতু ছেলেদের পোশাক তাই আপনি Include এ মেনস ড্রেস সিলেক্ট করে দিতে পারেন।
Exclude – যাদেরকে আপনি এডস দেখাতে চান না তাদের Exclude করবেন। যেমন যারা এলরেডি প্রোডাক্ট কিনে ফেলেছে (who purchased products) তাদের Exclude করে দিতে পারেন। অনেকে আবার All Page Admins কে Exclude করে দেয়। যেন অন্য পেজের এডমিন আপনার ফেসবুক এড দেখে রিপোর্ট না করতে পারে।
প্রশ্ন ২- ফেসবুক মার্কেটিং এর সেলস ফানেল কাকে বলে?
ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে জানতে হলে সেলস ফানেল সম্পর্কে জানার বিকল্প নেই। এই সেলস ফানেলকে বলা হয় AIDA মডেল। যেখানে উপস্থাপন করা হয় কিভাবে একজন অডিয়েন্স কাস্টমারে পরিণত হয়।
AIDA এর পূর্ণরূপ (Awareness, Interest, Desire & Action)
Awarness: প্রথমেই আপনাকে কাস্টমারের এটেনশন বা মনযোগ আকর্ষণ করতে হবে। সুন্দর পোস্ট ও সাবলীল উপস্থাপনার মাধ্যমে আপনি সহজেই কাস্টমারের মনযোগ আকর্ষণ করতে পারেন। ফলে কাস্টমার আপনার পণ্য বা সেবা সম্পর্কে অবগত হয়।
Interest: অডিয়েন্সের মনযোগ আকর্ষণ হলে এবার তাকে আপনার ফেসবুক পেজ বা ওয়েবসাইটে ভিজিট করানোর প্রক্রিয়া হলো ইন্টারেস্ট। অডিয়েন্সের ইন্টারেস্ট থাকার ফলে সে আপনার ফেসবুক পেজ, ইউটিউব চ্যানেল বা ওয়েবসাইট ভিজিট করবে। এতে করে পণ্য বা সেবা ক্রয়ে তার আগ্রহ সৃষ্টি হবে।
Desire: এ পর্যায়ে অডিয়েন্স প্রোডাক্ট বা সার্ভিস কিনতে আগ্রহী হয় কিন্তু কিনবে কিনা পুরোপুরি শিওর হতে পারে না। প্রডাক্টের রিভিউ দেখা বা প্রোডাক্ট সম্পর্কে প্রয়োজনীয় তথ্য সে সংগ্রহ করে ও বেস্ট অফারটা সে খুঁজে বের করতে চেস্টা করে। এ পর্যায়ের এড গুলো অডিয়েন্সকে সিদ্ধান্তহীনতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে।
Action: একশন হলো একজন অডিয়েন্সকে কাস্টমারে পরিনত করার সর্বশেষ স্তর। এক্ষেত্রে ফেসবুকের কল টু একশন বাটনগুলো ব্যবহৃত হয়, যেমন Book Now, Download, Shop, Contract ইত্যাদি। এসব বাটনের ব্যবহার করে একজন অডিয়েন্স অর্ডার সম্পাদন করে ক্রেতাতে পরিণত হয়।
প্রশ্ন ৩- ফেসবুকে আমার প্রতিযোগী ব্যবসায়ী সম্পর্কে কি করে ধারণা নিতে পারি?
আপনার প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠানের (Competitor Business) মধ্যে কি গোয়েন্দাগিরি করতে চান? জানতে চান প্রতিযোগীরা-
– পেজে এই মুহূর্তে কোন এডস রান করছে?
– কোন ক্যাটাগরির এডস এই মুহূর্তে রান করছে?
– এই মুহূর্তে এডস গুলোর রেসপন্স কেমন হচ্ছে?
– এই মুহূর্তে কোন প্রোডাক্টগুলোর প্রমোশন চলছে?
– এই মুহূর্তে একসাথে কতগুলো এডস রান করছে?
দারুন একটা ব্যাপার, তাই না? এই বিষয়গুলো জানতে ফেসবুকের একটি ইজি টুল ব্যবহার করতে পারেন।
Facebook Ads Library
এই লিংকে প্রবেশ করে আপনার প্রতিযোগী পেজের নাম লিখবেন আর পেয়ে যাবেন তাদের ফেসবুক এড বিষয়ক তথ্য। সে অনুযায়ী তাদের এডস থেকে আপনিও সিদ্ধান্ত নিতে পারেন এখন আপনার কোন ধরণের এড রান করা উচিত।
প্রশ্ন ৪- অন্যের কন্টেন্ট কপি করে ফেসবুক এড রান করলে কি ঠিক?
অন্যের কন্টন্ট কপি করে ফেসবুক এড রান করা মোটেও উচিত নয়। আপনি যদি বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর এডের দিকে লক্ষ রাখেন তবে দেখবেন তারা কখনো কপি পেস্ট করে পোস্ট করে না। যদিও ফেসবুক কপিরাইট বিষয়টি গুগল বা ইউটিউবের মত কঠোরভাবে অনুসরণ করে না। ফেসবুকে ছবি ও ভিডিও কপি করা কপিরাইটের সমস্যা করে, যা টেক্সটের ক্ষেত্রে করে না। কিন্ত কপি পেস্ট কন্টেন্ট দিয়ে এড রান করলে বেশ কিছু অসুবিধা হতে পারে-
– অডিয়েন্স যদি অরিজিনাল কন্টেন্ট খুঁজে পায় তবে আপনাকে ফেক মনে করবে ফলে আপনার ব্যবসায়ের গ্রহনযোগ্যতা হারাবে।
– আপনি যার কন্টেন্ট কপি করছেন সে আপনার এডে বা পেজে রিপোর্ট করে দিতে পারে।
প্রশ্ন ৫- কোন সময়ে ফেসবুক এড রান করা উচিত?
সেই সময়ে ফেসবুক এড রান করুন যখন ব্যবহারকারীরা ফেসবুকে বেশি এক্টিভ। ফেসবুকে এড রান করার সময় মাথায় রাখতে হবে আপনার ক্লায়েন্ট কি ভোক্তারা নাকি ব্যবসায়ীরা।
যদি আপনার ক্লায়েন্ট আম জনতা বা ভোক্তারা হয় তবে এড রান করতে পারেন সন্ধ্যা ৬ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত। ছুটির দিনে এড রান করেও ভাল ফলাফল পাবেন। কারণ এইসময়ে ভোক্তারা ফেসবুকে বেশি এক্টিভ।
যদি আপনার ক্লায়েন্ট ব্যবসায়ীরা হয় মানে আপনি B2B ব্যবয়ায় করেন তবে এড রান করা উচিত সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৪ টার মধ্যে, কারন এটা অফিস টাইম। আর B2B ব্যবসায়ের এড বন্ধের দিন রান করাই উচিত।
এড ছাড়াও ফেসবুকে নরমাল পোস্ট গুলো যদি এই টাইমে করতে পারেন তবে রিচ ভালো পাবেন।
প্রশ্ন ৬- কোন ধরণের পোস্টকে বুস্ট করা উচিত?
অবশ্যই সেই পোস্টগুলো বুস্ট করা উচিত যে পোস্টের অরগানিক রিচ বেশি, অর্থাৎ অর্থ ব্যয় না করেই যে রিচ পাওয়া যায় তাকে অরগানিক রিচ বলে। এর মানে আপনাকে আগে পোস্ট করে দেখতে হবে পোস্টের রিচ কেমন হচ্ছে। যদি পোস্টের রিচ ভাল হয় তবে সে পোস্টটিকে বুস্ট করতে পারেন। এর কারণ হচ্ছে ফেসবুক চায় এর ইউজাররা তাদের পছন্দসই পোস্টগুলো বেশি বেশি যেন পায়। সুতরাং যে পোস্ট ইউজাররা লাইক করে সে পোস্টের রিচ ফেসবুকই বেশি করে দেয়।
প্রশ্ন ৭- ফেসবুকের Text overlay নিয়মটি কি এবং ইমেজে ২০% টেক্সট রুলস মানা কি আবশ্যক?
ফেসবুকের Text Overlay রুলসটি হলো আপনি যখন কোন পোস্ট বুস্ট করবেন তখন সেই পোস্টের ইমেজে ২০% এর বেশি টেক্সট বা লিখা থাকা যাবে না। সম্প্রতি ২০২০ সালে, ইমেজে ২০% টেক্সট রাখার রুলসটি ফেসবুক বাতিল করেছে। ফলে এখন যেকোন টেক্সটের ইমেজ দিয়েই এড রান করা যাবে। তবে পোস্টের সৌন্দর্য ও গ্রাহক আকৃষ্ট করতে টেক্সটে ২০% এর বেশি ইমেজ না দেওয়াই ভালো।
অনেকেই এক্ষেত্রে যুক্তি দেখান যে, ইমেজে বেশি টেক্সট থাকলে বেশি ইনফরমেশন দেয়া যায়। আসলে আপনার ইনফরমেশন দিতে হবে পোস্টের টেক্সটে কিন্তু ইমেজের টেক্সটে নয়।
প্রশ্ন ৮- ফেসবুকের পলিসি অনুযায়ী কোন ধরনের ফেসবুক এড রান করা উচিত নয়?
ফেসবুকের পলিসিতে বেশ কিছু বিষয়ের উপর নিষেধজ্ঞা আছে সেগুলো হলো- এলকোহল (মদ), জুয়াখেলা, লটারি, বিটকয়েন বা ক্রিপটোকারেন্সি, পর্ণগ্রাফি বা এডাল্ট কন্টেন্ট, সাবস্কিপশন পলিসি (মাসিক বা বাৎসরিক), মাল্টিলেভেল মার্কেটিং (যেমন ডেশটিনি), অস্ত্র, অবৈধ প্রোডাক্ট বা সেসব বিষয় ফেসবুকের কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড এর বিপক্ষে যায় ইত্যাদি।
প্রশ্ন ৯- বুস্ট ছাড়াও কোন ধরণের পোস্ট নিয়মিত করা উচিত?
আপনি যদি সবসময় একই ধরণের পোস্ট করেন তবে রিচ পাবেন না। বিভিন্ন সময়ে ভিন্নধর্মী পোস্ট করুন ও পোস্টে বৈচিত্রতা আনুন। আপনার পোস্টগুলো এমন হওয়া উচিত যেন অডিয়েন্স আলোচনার সুযোগ পায়। মনে রাখবেন পোস্টে যত বেশি অডিয়েন্সের ইনভলবমেন্ট থাকবে তত বেশি রিচ হবে ও পেজের অরগানিক লাইক বাড়বে।
প্রশ্ন ১০- ফেসবুকের পিক্সেল বলতে কি বুঝায় ?
ফেসবুকের পিক্সেল হলো একটা কোড যেটি আপনার ওয়েবসাইটে বসালে আপনার ওয়েবসাইট ভিজিটরদের সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিবে। মনে রাখবেন এই তথ্যগুলোতে কোন অডিয়েন্সের নাম থাকবে না। তবে অডিয়েন্সের বিহেভিওর বা আচরণগত বেশ কিছু তথ্য পাবেন। আর এই তথ্যগুলো আপনি ব্যবহার করবেন অডিয়েন্সকে রি টার্গেট বা পুনরায় টার্গেট করার জন্য। রি টার্গেটের জন্য প্রথমত আপনাকে পিক্সেল ডাটা থেকে কাস্টম অডিয়েন্স তৈরি করতে হবে। এর ফলে আপনি একই রকম বা সিমিলার অডিয়েন্স (লুকএলাইক) তৈরি করে ফেসবুক এড রান করলে সেই এডটি বেশ কার্যকর হয়।
সকল বিষয়ের তথ্যসূত্র Facebook Advertising Policy
পরিশেষে বলি
ফেসবুক এড ও মার্কেটিং এর আদ্যোপান্ত একটি আর্টিকেলে লিখা অসম্ভব। আমরা চেস্টা করেছি সবচেয়ে প্রয়োজনীয় ১০ টি প্রশ্নের উত্তর দিতে। সেজন্য আপনি আমাদের অন্য পোস্ট ফেসবুকের এলগোরিদম ও সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং পোস্ট দুটি পড়ে আসতে পারেন ভালো ধারণা পাবেন। আর অবশ্যই যেকোন প্রশ্ন না মন্তব্য আমাদের কমেন্ট বক্সে লিখুন।
Very helpful information 👌👌
Thanks bro
Go ahead
Very informative thanks
very helpful information .. thank you bhaiya to share that type information.
Very informative and helpful. Is there any applied strategies to enhance Organic reach ?
thank you
Discussion from main point of learning. Really very responsive.
Thank you for sharing a very informative post
Really important information. Thanks a lot sir.
অসংখ্য ধন্যবাদ অনেক ভালো লিখছেন
ভাই অনেক সুন্দর অনেক জানার বিসয় ছিল সেগুলা জেনে গেলাম।ধন্নবাদ না দিয়া পারলাম না।
ভাই সুন্দর অনেক জানার বিসয় ছিল সেগুলা জেনে গেলাম।ধন্নবাদ না দিয়া পারলাম না।
ভাই অনেক জানার বিসয় ছিল সেগুলা জেনে গেলাম।
claient jodi ads run korar kaj dei tahole ki ki acess dibe? Please janaben
মার্কেটপ্লেস থেকে ক্লায়েন্ট পেলে অবশ্যই সেই ক্লায়েন্টের বিজনেস ম্যানেজারে একসেস নিয়ে কাজ করবেন। বিজনেস ম্যানেজার থেকে পেজ, এড একাউন্ট, ইন্সাগ্রাম সব কিছুরই একসেস নেয়া যায়।
আসসালামু আলাইকুম
আপনার অফিস কোথায় ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে চাই
Beautiful bhaiya onnak kicu janta perlam