একজন ডিজিটাল মার্কেটার হতে চাইলে বিভিন্ন বাধা বিপত্তি ও চড়াই উৎরাই পার হতে হয়। একটি বাস্তব সত্য কথা, ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন শর্টকাট নেই। অধ্যবসায়, সাধনা আর প্র্যাকটিস নিয়মিত চালিয়ে যাওয়ার কোন বিকল্প নেই। একমাস বা তিনমাসের কোর্স করে আপনি হয়তো কিছু আইডিয়া পাবেন তবে মার্কেটাও হওয়ার পথ বহু দূর।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর চলমান কোর্সগুলো কেমন?
আজকাল বহু মুখোরোচক কোর্স দেখতে পাওয়া যায়, এক মাসে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখুন কিংবা ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে আয় করুন লক্ষ লক্ষ টাকা। চমকদার এসব বিজ্ঞাপনের ফাঁদে পড়ে কত মানুষ কত টাকা হারিয়েছেন তা হিসেবের বাইরে।

এমনও শোনা যায়, বিভিন্ন কোর্স অফার করে বলা হয়, যত মানুষকে এই কোর্স করাতে পারবেন তত বেশি কমিশন পাবেন। ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয়ের চেয়ে কোর্স বিক্রয় করে কমিশন খাওয়া মানুষদের ডিজিটাল মার্কেটার হওয়া হয়তো স্বপই থেকে যায়।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর চলমান ট্রেনিং সেন্টারের কোর্সগুলোর মধ্যে বেশিরভাগই প্রতারণাপূর্ণ। একজন মার্কেটার হওয়ার জন্য যতটুকু শিক্ষা দরকার তার বেশিরভাগই প্রদান করতে পারে না এসব ট্রেনিং সেন্টারগুলো। ফলে অনেক আশা নিয়ে ট্রেনিং সেন্টারে ভর্তি হয়েও মার্কেটপ্লেসে সফল হতে পারে না বেশিরভাগ মানুষই। তবে স্রোতেও বিপরীতে বেশ কিছু ভাল ট্রেনিং সেন্টারও আছে। সেসব যায়গা থেকে ভালো কিছু মার্কেটারও বের হয়েছে। কোন কোন ট্রেনিং সেন্টার থেকে কোর্স করা উচিত তা আমরা আর্টিকেলের শেষের দিকে আলোচনা করেছি।
ব্যবসায়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব
আপনি ডিজিটাল হোন বা না হোন দুনিয়া ডিজিটাল হচ্ছে। ব্যবসায়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োগ ব্যপকভাবে বাড়ছে। ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব সল্প পরিসরে বলে শেষ করা সম্ভব নয়। তবে এক কথায় এটা বলা যায়, বর্তমান পৃথিবীর এক নম্বর মার্কেটিং হাতিয়ার হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং।
দুনিয়া ডিজিটাল হচ্ছে
ডিজিটাল মার্কেটিং এখন 4th Industrial Revolution এর অংশ। আপনি ডিজিটাল দুনিয়া ছাড়া একটি সাদাকালো চিত্রের বেশি কিছুই দেখতে পারবেন না। ইন্টারনেট প্রযুক্তি বিশ্বকে একটা সুতোয় গেথে দিয়েছে। যেখানে মানুষ পরিবারকে সময় দেওয়ায় চাইতেও বেশি সময় ব্যয় করে। করবেই না কেন? অনেকের তো শুধু নেশা নয়, এই ডিজিটাল দুনিয়া তার পেশাও বটে!
মানুষ যখন Facebook, Google, YouTube, Twiter, LinkedIn, E-mail এ সময় ব্যয় করছে অহরহ তখন কোম্পানিগুলো এই মিডিয়াগুলোকে বেছে নিয়েছে মার্কেটিং এর হাতিয়ার হিসেবে। এই জগৎ এমন একটা জগৎ যেখানে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরাও এড দিতে পারে।
ডিজিটাল মার্কেটিং আলাদিনের যাদুর চেরাগ
আপনি যদি একটা ইউনিক আইডিয়া বের করতে পারেন ও তার ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারেন তবে আপনার পিছনে ফিরে তাকাতে হবে না। একটু চিন্তা করুন সাম্প্রতিক কয়েকটি বছরে ডিজিটাল মার্কেটিং কি করে প্রভাব বিস্তার করেছে। কি করে একটি আইডিয়াকে আকাশচুম্বী সফলতা দিয়েছে। Pathao, Sohoz, Uber, Foodpanda তাছড়াও বিশ্বখ্যাত Amazon, Alibab, E-Bay ই-কমার্স সাইটগুলো কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং প্রয়োগ করে সফলতার শীর্ষে অবস্থান করছে।
একটু অপেনলি বলি, পাঠাওয়ের উদ্যোক্তারা যদি ডিজিটালি ব্যবসা বৃদ্ধি না করে যদি একটা চাউলের আড়ৎ দিত কিংবা মার্কেটে একটা দোকান দিত তাহলে এই অবিশ্বাস্য সফলতা পেত?
কাস্টমাররা সবাই এখন অনলাইনে
ইন্টারনেটের বিকাশের সাথে সাথে লোকেরা তাদের বেশিরভাগ সময় অনলাইনেই কাটাচ্ছে। কোটি কোটি মানুষ বিশ্বজুড়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। এটি আমাদের প্রতিদিনের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং বিনোদনমূলক অংশে পরিণত হয়েছে। লোকেরা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করছে, ভিডিও দেখছে, চ্যাট করছে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় তাদের ফিলিংস প্রকাশ করছে। তাহলে, আপনি কেন তাদের আগ্রহের দিকে লক্ষ্য রাখছেন না?
প্রতিযোগীরা সবাই এখন অনলাইনে
এটি অবাক হওয়ার মতো বিষয় নয়, আপনি কেবল গুগলে নিজের পণ্য এবং সেবা সম্পর্কে সার্চ করুন, আপনার হাজার হাজার প্রতিযোগী খুঁজে পাবেন। ইতিমধ্যে তারা অনলাইনে তাদের অনলাইন উপস্থিতি সম্পর্কে জানাতে অনলাইন প্রোফাইল তৈরি করেছে।
একসাথে অসংখ্য মানুষকে টার্গেট করা সম্ভব
একটি নির্দিষ্ট সময়ে আপনি অফলাইনে অনেক লোকের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন না। তবে আপনি ভিডিও পোস্টের মাধ্যমে হাজার হাজার মানুষকে একসাথে ম্যাসেজ দিতে পারবেন।
এক্স্যাক্ট টার্গেট কাস্টমার সেট করতে পারবেন
আপনি সঠিক টার্গেট কাস্টমার সিলেক্ট করে সঠিক গ্রাহকদের লক্ষ্য করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, ফেসবুকে আপনি বয়স, লিঙ্গ, অবস্থান, ধর্ম, বৈবাহিক অবস্থা ইত্যাদি সিলেক্ট করে টার্গেট কাস্টমার সেট করতে পারেন। অন্যদিকে আপনি কিছু ব্যক্তিকে বাদ দিয়েও (এড তাদের ওয়ালে দেখাবে না) মার্কেটিং করতে পারেন। ফলে এটি আপনাকে সঠিক গ্রাহকদের কাছে পৌঁছাতে সহায়তা করবে।
মার্কেটিং এর ফলাফল মনিটর করা যায়
ডিজিটাল মার্কেটিং একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল আপনি গ্রাহকদের এক্টিভিটির সঠিক ফলাফল দেখতে পাচ্ছেন। আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে একটি অ্যাড কতটা রিচ করতে পারে, কতটা লাইক-কমেন্ট বা ক্লিক পড়ছে।
কম ব্যয়ে ইনভেস্টমেন্ট উঠে আসে
ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি ব্যপক সুবিধা হল এটি কম ব্যয়ে অধিক মুনাফা নিশ্চিত করে। অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলি প্রয়োগ করে আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে রাইড শেয়ারিং সার্ভিস, ই-কমার্স, অনলাইন ফুড ডেলিভারি সার্ভিস এবং আরও অনেকে খুব অল্প সময়ের মধ্যে সফল হয়েছে।
ডিজিটাল মার্কেটারের ভবিষ্যৎ কি?
শুধু একটা আইডিয়া আর ডিজিটাল মার্কেটিং গ্রোথ হ্যাকিং করে মার্কেটের বড় শেয়ার দখল করে নিতে পারে। সেজন্য ডিজিটাল মার্কেটিং হয়ে গেছে মার্কেটিং এর প্রাণ। ট্র্যাডিশনাল মার্কেটিং পিছনে পড়ে যাচ্ছে আর ডিজিটাল মার্কেটিং যায়গা দখল করছে। ফলে প্রায় সব ধরণের কোম্পানিই ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করতে পারছে। সেই সাথে মার্কেটে কদর বাড়ছে ডিজিটাল মার্কেটারদের। কমান্বয়ে ডিজিটাল মার্কেটিং স্পেশালিষ্ট হয়ে উঠছে একটি লোভনীয় চাকরির মাধ্যম।
অনালাইন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের কথা না বললেই নয়। ডিজিটাল মার্কেটিং এখন ফ্রিল্যান্সারদের এক নাম্বার চয়েজ! হাজারো তরুন আজ ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে স্বাবলম্বী। কেউ ডিজিটাল মার্কেটিং এর আকর্ষণীয় জব করছে কেউবা করছে ফ্রিল্যান্সিং।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রগুলো কি কি
এই আকর্ষণীয় প্রফেশনে যেতে প্রয়োজন স্কিল বা দক্ষতা, নতুন প্রযুক্তির সাথে পরিচিতি ও কঠোর পরিশ্রম। ডিজিটাল মার্কেটিং এর রয়েছে অনেকগুলো ক্ষেত্র যেমন-
- সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা (SEO)
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং বা (SMM)
- ভিডিও মার্কেটিং বা ইউটিউব মার্কেটিং
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
- ইমেইল মার্কেটিং
- কনটেন্ট মার্কেটিং
- সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং বা (SEM)
- CPA মার্কেটিং ইত্যাদি ।
এতগুলো ক্ষেত্রের মধ্যে কোনটি শিখবো?
মনে রাখবেন ডিজিটাল মার্কেটিং যারা শিখতে চান তাদের সবগুলো সেক্টরে কাজ করতে হবে এমনটা মোটেও ভাবা ঠিক নয়। আপনি যদি ভালভাবে শিখতে পারেন তবে যেকোনো একটি সেক্টরই আপনার জন্য যথেষ্ট হবে, হতে পারে তা ফেসবুক মার্কেটিং বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা ইউটিউব মার্কেটিং বা ইমেইল মার্কেটিং। আবারো বলছি সফল হতে যেকোন একটি সেক্টরে দক্ষতাই যথেষ্ট।
ডিজিটাল মার্কেটার হওয়ার পদক্ষেপগুলো কি কি?
- প্রথমত আপনার একটি ল্যাপটপ বা ডেক্সটপ কম্পিউটার থাকতে হবে।
- যেকোনো সমস্যার সমাধান ইউটিউব বা গুগল সার্চ করে বের করার দক্ষতা থাকতে হবে, কেননা প্রায় সব সমস্যার সমাধানই ইউটিউব বা গুগলে আছে।
- নতুন নতুন প্রযুক্তির সাথে পরিচিত হতে হবে এবং ডিজিটাল দুনিয়ার যেকোনো আপডেটের সাথে পরিচিত হতে হবে। অনালাইন দুনিয়া সর্বদা পরিবর্তনশীল তাই আপডেট থাকা ছাড়া ডিজিটাল মার্কেটিং করা কষ্টসাধ্য। কেননা আজকে যে বিষয়টি বহুল ব্যবহৃত আগামীকাল হয়তো তা গুগল হতে নিষিদ্ধের ঘোষণা আসতে পারে।
- একটা ভালো ট্রেইনার বা ইন্সটিটিউট থেকে ট্রেনিং নেয়া যেতে পারে বা অনালাইনে Udemy বা Lynda বা অন্য কোন প্রতিষ্ঠান থেকে ট্রেইনিং নেয়া যেতে পারে। যেকোন ট্রেইনার বা ইন্সটিটিউট হতে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার আগে তার ব্যাকগ্রাউন্ড যাচাই করা নেওয়া উচিত। বাংলাদেশে যারা ডিজিটাল মার্কেটিং শেখায় তাদের অধিকাংশই প্রতারক। ফলে ভাল প্রতিষ্ঠান ও ভাল ট্রেইনার না হলে সাফল্য অর্জন করা কঠিন। BITM (Basis Institute of Technology Management) একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান তারা খুব ভালো শেখায় ও কোর্স শেষে স্কলারশিপ প্রদান করে। তাছাড়াও ঢাকায় আরো কিছু ভালো প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

- Google Digital Garage হতে ফ্রি ডিজিটাল মার্কেটিং শেখা যায় সেখান থেকে সার্টিফিকেটও প্রদান করে। Udemy প্রায়ই বিভিন্ন অফার দেয় ও বিভিন্ন ফ্রি কোর্সও তাদের থাকে। Facebook Blueprint হচ্ছে ফেসবুকের অফিসিয়াল ট্রেনিং প্ল্যাটফর্ম। ফেসবুক থেকেও কোর্সে পাশ করে সার্টিফিকেট পাওয়া যায়।

- বেসিক ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার পর আপনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করতে পারেন। যা আপনার প্রোফাইল ও সিভিকে করবে এক কথায় অসাধারণ। সেগুলো হলো- Digital Garage: Fundamentals of Digital Marketing Certification, Google Analytics IQ Certification, Hootsuite Social Marketing Certification, Google Ads Certification, YouTube Certification, Facebook BluePrint Certification, Twitter Flight School Certification, HubSpot Email Marketing Certification ইত্যাদি। গুগলে সার্চ করলে সবগুলোরই বিস্তারিত পাবেন।
- সবগুলো বিষয় একসাথে প্র্যাকটিস না করে নিজের আগ্রহ আছে এমন একটি বিষয়ে মনযোগী হতে হবে। একটি বিষয় মোটামোটি আয়ত্ব হলে বাকি বিষয়গুলোতে আস্তে আস্তে মনযোগ দেয়া যেতে পারে।
- ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাথে জড়িত প্রফেশনালদের সাথে সম্পর্ক রাখলে খুবই ভালো। তাদের নিকট হতে সাজেশন ও ভালো গাইডলাইন পাওয়া যেতে পারে।
- অনালাইনে ধাপে ধাপে নিজের উপস্থিতি জানান দিতে হবে, যেমন ফেসবুক, ইউটিউব বা নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরি করে। এমন কোন ডিজিটাল মার্কেটার পাওয়া দুষ্কর হবে যার অনলাইনে উপস্থিতি নেই।
- অন্তত তিনমাস পূর্ণ শেখায় মনযোগ দিতে হবে ও পরের তিনমাস প্যাকটিস করতে হবে। মোট ছয় মাস হওয়ার পর বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে আইডি খুলে সার্ভিস দেওয়া যেতে পারে। আমাদের দেশের অনেক মানুষই অল্প কিছুদিন শিখে মার্কেটপ্লেসে যাওয়া শুরু করে ফলে তার সার্ভিস খারাপ হয়। ক্লায়েন্ট তাকে নেগেটিভ রিভিউ দেয় ফলে তার মার্কেটপ্লেসে টিকে থাকা কষ্টকর হয়ে যায়। ফলে ক্লায়েন্ট ও মার্কেটপ্লেস অথোরিটি বাংলাদেশী ফ্রিল্যন্সারদের সম্পর্কে নেভেটিভ ধারণা নেয়। যার ভোক্তভুগী হয় সব বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সার। সুতরাং অন্তত ৬ মাস শিখার আগে মার্কেটপ্লেসে কাজের জন্য এপ্লাই না করাই যুক্তিসঙ্গত হবে।
- মার্কেটপ্লেসে ভালো করলে তিনি চাইলে ফ্রিল্যান্সিংকে ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে পারেন বা ভালো কোম্পানিতে ডিজিটাল মার্কেটার হিসেবে জব করতে পারেন।
- মনে রাখবেন শেখার কোন শেষ নেই, শেখার কোন বয়স নেই। শেখা ও প্র্যাকটিস অব্যাহত রাখার বিকল্প নেই। ডিজিটাল মার্কেটার হওয়া একটি দীর্ঘমেয়াদী বিষয়।
পরিশেষে বলি
ডিজিটাল মার্কেটার হওয়া একটা চলমান অধ্যবসায়ের বিষয়। আমরা চেষ্টা করেছি সল্প কথায় ডিজিটাল মার্কেটার হয়ার পদ্ধতি বর্ণনা করেছি। আমাদের পোস্ট সম্পর্কে যোকোন মন্তব্য বা প্রশ্ন থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে লিখে জানান।
আরও পড়ুন ফেসবুক মার্কেটিং এবং ফেসবুকের এলগোরিদম
নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়
I am really greatful to you for important message. Please give me special suggestion which place is best for learn. I am 43yrs old. Professionally I lost 15 yrs in marketing. Please don’t ignore my message. Please Give me guideline.
Thanks
Rakib
কয়েকটি পয়েন্ট জেনে নিন।
১. ইউটিউবে প্রচুর ভিডিও দেখুন ও ইউডেমির বেশ কিছু ফ্রি কোর্স আছে করতে থাকুন।
২. একটা ভালো ডোমেইন হোস্টিং প্রোভাইডার থেকে ডোমেইন হোস্টিং নিয়ে একটা ওয়েবসাইট তৈরি করুন। এই ওয়েবসাইট আপনার পোর্টফলিও হিসেবে কাজ করবে। এক হাজার টাকার মধ্যে. com ডোমেইন ও ৫ জিবি হোস্টিং পাবেন।
৩. ওয়েবসাইট তৈরি করতে হলে ওয়ার্ডপ্রেস জানা আবশ্যক, ওয়ার্ডপ্রেস শেখা খুব আহামরি কিছুই না। সত্যি কথা বলতে আপনি ডোমেইন হোস্টিং না নিলে ওয়ার্ডপ্রেসের কাজ ধরতে পারবেন না।
৪. ওয়েবসাইটে পাবলিশ করার জন্য কয়েকটা আর্টিকেল লিখুন। আপাতত ৫ টা আর্টিকেল লিখলেই হবে।
৫. গুগল এনালাইটিক্স ও সার্চ কনসোলে ওয়াবসাইট সাবমিট করুন, আপনার ওয়েবসাইটের অগ্রগতি আপনি নিজেই দেখতে পারবেন।
৬. এবার আপনি অন পেজ – অফ পেজ এসইও করতে পারবেন। আপনার যদি ওয়েবসাইট না থাকে তবে এসইও বা করবেন কি করে?
৭. ওয়েবসাইটের ডিজাইন আস্তে আস্তে সুন্দর করার চেস্টা করুন, আর্টিকেলগুলো আরো গুছানো শুরু করুন।
৮. বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ওয়েবসাইটের লিংক শেয়ার করুন। মনে রাখবেন স্প্যামিং করা যাবে না।
৯. লিংক বিন্ডিং শুরু করুন ওয়েবসাইট গুগলে র্যাংক করতে থাকবে।
১০. এই কাজগুলো করতে আপনার ভুল হতেই পারে, আমাদের হেল্প নিন আমরা সাহায্য করবো, ইনশা’আল্লাহ।
আপনার নিজের ওয়েবসাইট থাকা মানে অনলাইনে আপনার ভালো ভিত্তি থাকা। আপনি এখন যেকোন ক্লায়েন্টকে আপনার পোর্টফলিও দেখাতে পারবেন৷ আপনি কাজ পারেন এটার প্রমান আপনার ওয়েবসাইট।
আমি বেশ কিছুটা সময় আপনার পেইজে ছিলাম,নতুন হিসেবে আমি অনেককিছুই শিখতে পেরেছি..
ধন্যবাদ _শাহরিয়ার ভাইয়া।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,
ভাই,
আপনার ব্লগ পড়ে অনেক উপকৃত হলাম এবং খুবই ভালো লেগেছে আপনাকে ধন্যবাদ।
Best Domain, Hosting kader theke nile valo hobe vai?
ভাই পরামর্শগুলো ভালো লাগলো, আপনাকে ধন্যবাদ
wow…onk kisui jante parlam vaiya
I liked the article very much
In fact, the rest of my study comes with a lot of hard work..
Good site
অনেক সুন্দর কন্টেন্ট। ধন্যবাদ স্যার…
It is a very informative and cooperative Blog site.
Thanks for your good information.
An enriched article for beginners as well shows a clear career path for digital marketing specialists. Thanks.
very good content vaia
Thanks for ur valuable information . its really helpful.